পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

দেশের হাল মোটে ভাল নয়। তাই হুতোম এ যাত্রা দেশের শত্তুরদের সমন্দে সকলকে সাবধান করে দেবেন ঠিক কল্লেন। এনাদের দেকলেই সরকার বাহাদুর চটে লাল হন। বাবু বিবিরো তফাতে থাকবেন।

Read more


কংগ্রেসের শক্তিবৃদ্ধি কি সত্যিই দারিদ্র্যদূরীকরণে সহায়ক হবে? এ প্রশ্ন মৌলিকভাবে জরুরী, কিন্তু এখন লক্ষ্য হিন্দু রাষ্ট্রের শকটকে শুধু রোখা নয়, ভেঙ্গে চূর্ণ করাও। সেই সংকল্প রূপায়নের ভিত গড়বে এই কর্মসূচি, সেই প্রত্যাশা কোটি কোটি মানুষের। তাছাড়া এই মুহূর্তে দেশের সংবিধান ও গণতন্ত্র রক্ষার্থে মোদী-শাহর ফ্যাসিবাদী সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরানোর বিকল্প কিছু নেই।তার জন্য সমস্ত বিরোধী পক্ষকে একটা জায়গায় আসতেই হবে। এই ভারত জোরো পদ যাত্রা সেই সম্ভাবনাকে সবল করবে।

Read more


স্লোগান গর্জনে পরিণত হচ্ছে। হাজার হাজার মানুষ আনন্দের সঙ্গে হেঁটে চলেছে, স্লোগানে গলা মিলাচ্ছে। এ এক অনন্য অভিজ্ঞতা। এই পদযাত্রায় হাঁটতে হাঁটতে তীব্র একটা অনুভূতি যেন হৃদয় ছুঁয়ে যায়।

Read more


"একজন চমৎকার লোক, কিন্তু ভারতীয় রাজনীতির জন্য উপযুক্ত নয়", কয়েক মাস আগে পর্যন্ত তার সম্পর্কে আমার এটাই ধারণা ছিল। এবং তারপরে রাহুল ভারত জোড়ো যাত্রা-র ব্যানারে ভারতকে ঐক্যবদ্ধ করার ভাবনা নিয়ে কন্যাকুমারী থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত ৩৫০০ কিলোমিটার পদযাত্রা শুরু করেন। একজন রাজপুত্র কি ৩৫০০ কিমি হাঁটেন, তাও এমন ধারাবাহিক ভাবে ? রাহুল গান্ধীর সঙ্গে ভারত জোড়ো পদযাত্রায় হেঁটে এসে লিখলেন দর্শন মন্দকর ।

Read more


রাহুলের পাশে এসে দাঁড়াচ্ছেন এমন এমন ব্যক্তিত্ব, যা দেখে অনেকেরই চক্ষু চড়কগাছ। এমনকী, রাহুলকে 'পাপ্পু' বলে কটাক্ষ করা যাঁদের অভ্যাস দাঁড়িয়ে গিয়েছিল, তাঁরাও একটু থমকেছেন। এই পদযাত্রায় ঐতিহ্যের বিস্তার দেখা গেল যেদিন জওহরলাল নেহরু প্রদৌহিত্রর পাশে হাঁটলেন মহাত্মা গান্ধীর প্রপৌত্র তুষার গান্ধী। মনে হল সেই ট্রাডিশন সমানে চলছে।

Read more


This Bharat Jodo Yatra is about connecting with the people. But it is also about creating positive vibes and optics. If marshalling local support and resources. The states which this Yatra will go through are the ones where the party’s organizations are the strongest. They have the capacity to sustain the momentum over a week or more. Honestly, the state units of Andhra Pradesh, Odisha or Bengal would have a tough time doing the same for even an entire day

Read more

by Rahul Mukheji | 19 December, 2022 | 1029 | Tags : Bharat Jodo Yatra Rahul Gandhi Congress


ভারত জোড়ো যাত্রার মহারাষ্ট্র চ্যাপটারে অন্যান্য রাজনৈতিক ইস্যু গুলোর সঙ্গে আদিবাসীদের জমির অধিকারের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সামনে এনেছেন রাহুল। বিজেপি - আরএসএস'র মুখিয়াদের ওই 'আদিবাসী' বা ‘মূলবাসী' নামটা একেবারেই না পসন্দ, তাঁরা দেশের ওই বিশাল সংখ্যক মানুষকে 'জঙ্গল বাসী' বলে চালিয়ে দিতে চান তাদের কর্পোরেট লুঠেরাদের স্বার্থে। সংবেদনশীল এই ইস্যুটার সঙ্গে জড়িয়ে আছে দেশের প্রাচীন ইতিহাস ও সংস্কৃতির পরম্পরা।

Read more


‘ভারত জোড়ো যাত্রা’র অন্তিম পর্বে যোগ দিয়ে তিনি হেঁটেছেন পাঞ্জাব থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত। জলন্ধরে হাঁটা শুরু করে শ্রীনগরের লালচকে যাত্রাশেষে রাহুল গান্ধির জাতীয় পতাকা উত্তোলন পর্যন্ত অনন্য অভিজ্ঞতার বর্ণনা করেছেন তিনি। চার পর্বের এই যাত্রাকথনের এটি দ্বিতীয় পর্ব।  

Read more


‘ভারত জোড়ো যাত্রা’র অন্তিম পর্বে যোগ দিয়ে তিনি হেঁটেছেন পাঞ্জাব থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত। জলন্ধরে হাঁটা শুরু করে শ্রীনগরের লালচকে যাত্রাশেষে রাহুল গান্ধির জাতীয় পতাকা উত্তোলন পর্যন্ত অনন্য অভিজ্ঞতার বর্ণনা করেছেন তিনি। চার পর্বের এই যাত্রাকথনের এটি তৃতীয় পর্ব।  

Read more


প্রশ্ন হল রাহুল শাস্তি পেয়েছেন, তা নিয়ে আমরা যারা কংগ্রেসের লোক নই, যারা এই কংগ্রেসেরই নকশাল দমন, এমার্জেন্সি থেকে অপারেশন গ্রীন হান্ট ইত্যাদি জানি – তারা কেন এত কথা বলছি ? প্রশ্নগুলো সহজ আর উত্তর তো জানা। আবার ভারতচন্দ্রের সেই লাইনটায় ফেরা যাক। “নগর পুড়িলে দেবালয় কী এড়ায়?” জার্মানীর নাজিবাদের প্রেক্ষাপটে এক বিখ্যাত কবি নাট্যকারের এরকম এক কবিতা আছে, যেখানে একজন উপলব্ধি করছে অন্যেরা বিপদে পড়ছিল যখন একের পর এক, তখন এক চুপ করে থাকা মানুষের কথা। খানিক স্বস্তিতেই ছিলেন তিনি। ভেবেছিলেন যে তার গায়ে আঁচ পড়বে না, অতএব অন্যের জন্য প্রতিবাদে নামার দরকার কী। পরে তার ওপরেই যখন আক্রমন নেমে এল তিনি দেখলেন তখনো কেউ প্রতিবাদ করছে না। আসলে তখন প্রতিবাদ করার মতো কেউই আর বেঁচেবর্তে ছিল না।

Read more


আসন্ন নির্বাচনে মোদীকে পরাজিত করাই রাহুলের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জকে সফল করার মূলমন্ত্র হচ্ছে বিরোধী ঐক্য। সেই ঐক্য সঠিকরূপে গড়তে পারলেই মোদীর পরাজয় সুনিশ্চিত। কিন্তু সেই ঐক্য গড়ার কাজটিই সম্ভবত সবচেয়ে কঠিন। তবে কঠিন হলেও তা অসম্ভব নয়। বিশ্লেষণ করলেন কল্যাণ সেনগুপ্ত

Read more


মেইতিরা মণিপুরের জনসংখ্যার প্রায় ৬৪ শতাংশ। বিধানসভায় ৬০ জন বিধায়কের মধ্যে তাদেরই ৪০টি, যদিও তাদের বসবাস রাজ্যের মাত্র দশ শতাংশ জমিতে। কুকি সমেত ৩৪ টি উপজাতি গোষ্ঠীর বসবাস রাজ্যের ৯০ শতাংশ পাহাড়ি অঞ্চলে। পাহাড়ের বাসিন্দা উপজাতিরা চাইলে ইমফল উপত্যকায় জমি কিনে বসবাস করতে পারে কিন্তু ইমফল উপত্যাকার মেইতিরা চাইলেই পাহাড়ে গিয়ে জমি কিনতে পারে না। পাহাড়ি উপজাতির মানুষের আশঙ্কা মেইতিরা উপজাতি হিসাবে স্বীকৃতি পেয়ে গেলে তাদের পায়ের নীচের মাটি আলগা হতে পারে। এটাই কি গণ্ডগোলের প্রধান কারণ?

Read more


এই মুহুর্তে খুবই প্রয়োজন ছিল ভারতীয় পরিস্থিতিতে গ্রিসের 'সাইরিজা'-র মত একটি বৃহৎ বামমঞ্চ। যা গোটা দেশের মানুষের মধ্যে উদ্দীপনা তৈরি করতে পারত। ফ্যাসিবিরোধী সংগ্রামে শ্রমিক কৃষকের কন্ঠস্বরকে জোরালো করতে পারত। এক বিপুল গণ-আন্দোলন সৃষ্টি করে বিরোধী বুর্জোয়া শক্তির নড়বড়ে শিঁরদাঁড়ায় আঘাত করে তাকে সোজা করতে পারত। নয়া-উদারবাদকে প্রত্যাখ্যান করে ফ্যাসিবাদী প্রকল্পের এক বিকল্প জবাব দিতে পারত।

Read more


মহুয়া মৈত্রকে কেন্দ্র করে প্রহসনের রাজনীতিতে বিজেপির একটাই লাভ, তাঁরা একদম নীচের তলায় এই বার্তা পৌছতে সক্ষম হবে, যে আদানির দুর্নীতির থেকেও বড়, মহুয়া মৈত্রর টাকা নিয়ে প্রশ্ন করার দুর্নীতি। তিনি টাকা নিন অথবা না নিন, বিজেপি কিন্তু এই প্রচারটাই করবে, তাঁদের পোষা গোদী মিডিয়া মারফত। তাহলে সামনে কী ? এই মহিলা সাংসদের জন্য কি বন্ধ হতে চলেছে, সংসদের দরজা? মোদী এবং আদানিই কি জিতে যাবেন এই লড়াই, নাকি সত্যিটা প্রকাশ পাবে একদিন?

Read more


সাম্প্রতিক পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল দেখে আবার মনে হলো, বিজেপি’র সোসাল এঞ্জিনিয়ারিং কতটা শক্তিশালী। যদিও দক্ষিণ ভারতের তেলেঙ্গানাতে তাঁরা পরাজিত হয়েছে, কিন্তু সেখানেও তাঁদের আসন বেড়েছে। যে কথাটা এই নির্বাচনকে মাথায় রেখে বলা উচিৎ, তা হলো রাহুল গান্ধীও নিজেকে পাপ্পু ইমেজ থেকে বার করে গ্রহণযোগ্য নেতা হয়ে উঠছেন দ্রুত। তিনি পরিশ্রম করছেন। কিন্তু তিনি কংগ্রেসের বৃদ্ধ নেতাদের কড়া হাতে মোকাবেলা করতে পারেননি। সেই জন্যেই একটা প্রশ্ন করা জরুরি, দক্ষিণ ভারত কি পারবে, কংগ্রেসকে লড়াইয়ে ফিরিয়ে আনতে?

Read more


ফ্যাসিবাদী শক্তির মেরুকরণের ক্ষমতা অনেক বেশি। একটাই উপায় ফ্যাসিবাদ-বিরোধী মতাদর্শকে সোচ্চারে সাহসের সঙ্গে জনগণের মধ্যে নেমে প্রচার করা। আপাতদৃষ্টিতে প্রাথমিকভাবে এই কাজটাকে পন্ডশ্রম মনে হতে পারে কিন্তু এটাই একমাত্র উপায়। মনে রাখতে হবে জার্মানীতে হিটলারের সামনে বিরোধীদের নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবার প্রধান কারণ তারা মতাদর্শের সঙ্গে আপোষ করে কেবল কৌশল দিয়ে বাজি মাত করতে চেয়েছিল। ইটালীতে কিন্তু সেরকম হয়নি, ইটালীর কমিউনিস্ট পার্টি মার খেয়েও মতাদর্শগত আপোষ করেনি। সেই কারণেই রাহুল গান্ধীর এই লড়াই সমর্থনযোগ্য।

Read more


একদিন আমরা দেখেছি, মহাত্মা গান্ধীকে হাঁটতে, আজ আর এক গান্ধী পথে আছেন। মানুষ তার সাথে জুড়েছেন। চক্রব্যূহ ভেদ করা বড় কঠিন। বিশেষ যখন জ্যেষ্ঠরা সাথে যেতে ভয় পায়। তখন তো একলাই চলা। অভিমন্যু ফেরার কৌশল জানতেন না। তবু ঢুকেছিলেন। বর্ষীয়ান গান্ধীচিন্তাবিদ কুমার প্রশান্ত যেমন বলেছেন, অন্তত রাহুল ঢুকেছেন।‌ সেটাই‌ সত্য।

Read more